সম্ভাব্য পুঁজি:
৫০০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:
মাসে ১০ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
সুবিধা:
কলাগাছের ছাল থেকে কাপড় বানানোর তন্তু, দড়ি, শৌখিন জিনিসপত্র এবং তাঁবু বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট মানের সুতা বানানো যায়। এ ছাড়াও প্রাকৃতিক তন্তুর মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্ত, এর আর্দ্রতা ধরে রাখা এবং ত্যাগ করার ক্ষমতা অত্যন্ত চমৎকার।
যা প্রয়োজন:
কলাগাছের ছাল, যন্ত্রপাতি।
প্রস্তুত প্রণালি:
এতে ব্যবহৃত প্রযুক্তি অত্যন্ত সহজ এবং এটি সহজলভ্য। কর্মীরা সামান্য প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই মেশিনগুলো ব্যবহার করে সুতা উৎপাদনে সক্ষম হবে।
বাজারজাতকরণ:
নানা রকম ফ্যাশন-পণ্য তৈরি করে সরাসরি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিপণন করা হবে।
যোগ্যতা:
সুতা উৎপাদনের এই বিশেষ প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
কেস স্টাডি:
দেশে শুরু হচ্ছে কলাগাছের ছাল থেকে সুতা তৈরি
বর্তমান বিশ্ব যখন মানবসৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন, ঠিক তখনই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হলো কিভাবে পরিবেশদূষণ না করে নতুন কিছু করে নিজেদের কর্মসংস্থান এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়। পণ্যটির কাঁচামাল সম্পূর্ণই আবর্জনা অথবা আগাছা হিসেবে পড়ে থাকে। সেই পড়ে থাকা জিনিসের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় অপার সৌন্দর্য। আর এটি হলো কলাগাছের ছাল। এ ছাল থেকেই সম্ভব মূল্যবান সুতা বানানো। আর তাই এর নামকরণ করা হয়েছে 'বানানা বিউটি বাংলাদেশ'। আগামী বছরের জানুয়ারি নাগাদ ব্যবসাটি শুরু হবে বলে আশা করা যায়। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই সামগ্রিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন পরিকল্পনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ কর্মপ্রণালি নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যবসাটির প্রতি আগ্রহী হওয়ার কয়েকটি যৌক্তিক কারণ হলো প্রায় বিনা খরচেই কাঁচামাল, অত্যন্ত সস্তা শ্রম। প্রকল্পটি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার অন্তর্গত মগাছড়িতে স্থাপন করা হবে, যেখান থেকে অতি সহজেই কাঁচামাল সংগ্রহ করা যাবে, উৎপাদন খরচ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রতিযোগীদের চেয়ে কম দামে উৎকৃষ্ট মানের পণ্য সরবরাহ করা যাবে।
এ ছাড়া পণ্যটির কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বর্তমান বাজারে অবস্থানরত পণ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হবে। কলাগাছের ছাল থেকে কাপড় বানানোর তন্তু, দড়ি, শৌখিন জিনিসপত্র এবং তাঁবু বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট মানের সুতা বানানো যায়। এ ছাড়া প্রাকৃতিক তন্তুর মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্ত, এর আর্দ্রতা ধরে রাখা এবং ত্যাগ করার ক্ষমতা অত্যন্ত চমৎকার। কৃত্রিম তন্তুর বিকল্প হিসেবে এর ব্যবহার করা যায় এবং এর মাধ্যমে শতভাগ রাসায়নিক দ্রব্যমুক্ত কাগজ ও কাপড় বানানো সম্ভব, যা ৭০০ গুণ বেশি দীর্ঘস্থায়ী।
ব্যবসায়ের সম্ভাব্য বিনিয়োগের পরিমাণ ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩১ দশমিক ২৮ লাখ টাকা ঋণ এবং ৫৯ দশমিক ৫ লাখ টাকা মূলধন। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রাকৃতিক তন্তুর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং প্রচলিত তন্তুগুলোর সরবরাহ ও কিছু ত্রুটির কারণে প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ধারিত বাজার হলো উন্নত দেশগুলো যেমন ডেনমার্ক, ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, জাপান ও বেলজিয়াম। ফ্যাশন এবং প্রকৃতি সচেতন লোকজন পণ্যটির প্রধান ক্রেতা।
ব্যবসায়ের বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা সাড়ে সাত হাজার কিলোগ্রাম, বার্ষিক উৎপাদন ব্যয় ৫১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা এবং সম্ভাব্য বার্ষিক বিক্রয়ের পরিমাণ দেড় কোটি টাকা। প্রতি একক (কেজি) পণ্যের মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৫ ডলার, যা প্রতিযোগীদের চেয়ে তুলনামূলক কম। আশা করা যায়, এটির ব্রেক-ইভেন সাত মাসের মধ্যে অর্জিত হবে।
৫০০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:
মাসে ১০ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
সুবিধা:
কলাগাছের ছাল থেকে কাপড় বানানোর তন্তু, দড়ি, শৌখিন জিনিসপত্র এবং তাঁবু বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট মানের সুতা বানানো যায়। এ ছাড়াও প্রাকৃতিক তন্তুর মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্ত, এর আর্দ্রতা ধরে রাখা এবং ত্যাগ করার ক্ষমতা অত্যন্ত চমৎকার।
যা প্রয়োজন:
কলাগাছের ছাল, যন্ত্রপাতি।
প্রস্তুত প্রণালি:
এতে ব্যবহৃত প্রযুক্তি অত্যন্ত সহজ এবং এটি সহজলভ্য। কর্মীরা সামান্য প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই মেশিনগুলো ব্যবহার করে সুতা উৎপাদনে সক্ষম হবে।
বাজারজাতকরণ:
নানা রকম ফ্যাশন-পণ্য তৈরি করে সরাসরি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিপণন করা হবে।
যোগ্যতা:
সুতা উৎপাদনের এই বিশেষ প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
কেস স্টাডি:
দেশে শুরু হচ্ছে কলাগাছের ছাল থেকে সুতা তৈরি
বর্তমান বিশ্ব যখন মানবসৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন, ঠিক তখনই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হলো কিভাবে পরিবেশদূষণ না করে নতুন কিছু করে নিজেদের কর্মসংস্থান এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়। পণ্যটির কাঁচামাল সম্পূর্ণই আবর্জনা অথবা আগাছা হিসেবে পড়ে থাকে। সেই পড়ে থাকা জিনিসের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় অপার সৌন্দর্য। আর এটি হলো কলাগাছের ছাল। এ ছাল থেকেই সম্ভব মূল্যবান সুতা বানানো। আর তাই এর নামকরণ করা হয়েছে 'বানানা বিউটি বাংলাদেশ'। আগামী বছরের জানুয়ারি নাগাদ ব্যবসাটি শুরু হবে বলে আশা করা যায়। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই সামগ্রিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন পরিকল্পনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ কর্মপ্রণালি নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যবসাটির প্রতি আগ্রহী হওয়ার কয়েকটি যৌক্তিক কারণ হলো প্রায় বিনা খরচেই কাঁচামাল, অত্যন্ত সস্তা শ্রম। প্রকল্পটি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার অন্তর্গত মগাছড়িতে স্থাপন করা হবে, যেখান থেকে অতি সহজেই কাঁচামাল সংগ্রহ করা যাবে, উৎপাদন খরচ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রতিযোগীদের চেয়ে কম দামে উৎকৃষ্ট মানের পণ্য সরবরাহ করা যাবে।
এ ছাড়া পণ্যটির কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বর্তমান বাজারে অবস্থানরত পণ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হবে। কলাগাছের ছাল থেকে কাপড় বানানোর তন্তু, দড়ি, শৌখিন জিনিসপত্র এবং তাঁবু বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট মানের সুতা বানানো যায়। এ ছাড়া প্রাকৃতিক তন্তুর মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্ত, এর আর্দ্রতা ধরে রাখা এবং ত্যাগ করার ক্ষমতা অত্যন্ত চমৎকার। কৃত্রিম তন্তুর বিকল্প হিসেবে এর ব্যবহার করা যায় এবং এর মাধ্যমে শতভাগ রাসায়নিক দ্রব্যমুক্ত কাগজ ও কাপড় বানানো সম্ভব, যা ৭০০ গুণ বেশি দীর্ঘস্থায়ী।
ব্যবসায়ের সম্ভাব্য বিনিয়োগের পরিমাণ ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩১ দশমিক ২৮ লাখ টাকা ঋণ এবং ৫৯ দশমিক ৫ লাখ টাকা মূলধন। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রাকৃতিক তন্তুর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং প্রচলিত তন্তুগুলোর সরবরাহ ও কিছু ত্রুটির কারণে প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ধারিত বাজার হলো উন্নত দেশগুলো যেমন ডেনমার্ক, ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, জাপান ও বেলজিয়াম। ফ্যাশন এবং প্রকৃতি সচেতন লোকজন পণ্যটির প্রধান ক্রেতা।
ব্যবসায়ের বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা সাড়ে সাত হাজার কিলোগ্রাম, বার্ষিক উৎপাদন ব্যয় ৫১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা এবং সম্ভাব্য বার্ষিক বিক্রয়ের পরিমাণ দেড় কোটি টাকা। প্রতি একক (কেজি) পণ্যের মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২৫ ডলার, যা প্রতিযোগীদের চেয়ে তুলনামূলক কম। আশা করা যায়, এটির ব্রেক-ইভেন সাত মাসের মধ্যে অর্জিত হবে।
তথ্য:
তথ্য আপা
দেশকে আরেক দাপ এগিয়ে নিবে।
ReplyDelete